১১:২১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪

ঘূর্ণিঝড় রেমাল: কুয়াকাটার সব আবাসিক হোটেল আশ্রয়কেন্দ্র ঘোষণা

জাহিদ শিকদার, পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি ।

ঘূর্ণিঝড় রেমালের কারণে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় রয়েছে পটুয়াখালীর উপকূল। এ অবস্থায় কুয়াকাটার সব আবাসিক হোটেল আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।

এদিকে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া ঘূর্ণিঝড় রেমালের তীব্রতা পর্যায়ক্রমে বাড়ছে। সৈকত লাগোয়া দোকানগুলো থেকে মালামাল নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

কলাপাড়া আবহাওয়া অধিদপ্তরের ইলেকট্রনিক প্রকৌশলী আব্দুল জব্বার শরীফ জানান, রেমাল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেওয়ার পর থেকেই বেড়েছে বৃষ্টি ও বাতাসের তীব্রতা। বিকেল ৪টা থেকে রাত ১টার মধ্যে উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে ঘূর্ণিঝড়টি। তাই সবাইকে নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্রে থাকতে বলা হয়েছে।

কুয়াকাটা টুরিস্ট পুলিশ রিজিওনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘এই মুহূর্তে কুয়াকাটায় অবস্থানরত সব পর্যটকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছি। সার্বিক পরিস্থিতির মোকাবিলায় টুরিস্ট পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে।’

কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রবিউল ইসলাম বলেন, ‘দুর্যোগ মোকাবিলায় পর্যাপ্ত শুকনো খাবার রাখা হয়েছে। এছাড়া মেডিকেল টিম, বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মী, ফায়ার সার্ভিস ও স্বেচ্ছাসেবকদের প্রস্তুত রাখা হয়েছে। কলাপাড়া উপজেলার ১৫৫টি আশ্রয় কেন্দ্র, ২০টি মুজিব কিল্লার পাশাপাশি কুয়াকাটার সব আবাসিক হোটেল আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।

দুবাই কনসাল জেনারেল কে বিদায় সংবর্ধনা দিয়েছে

ঘূর্ণিঝড় রেমাল: কুয়াকাটার সব আবাসিক হোটেল আশ্রয়কেন্দ্র ঘোষণা

আপডেট সময় : ০৫:২৩:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ মে ২০২৪

জাহিদ শিকদার, পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি ।

ঘূর্ণিঝড় রেমালের কারণে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় রয়েছে পটুয়াখালীর উপকূল। এ অবস্থায় কুয়াকাটার সব আবাসিক হোটেল আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।

এদিকে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া ঘূর্ণিঝড় রেমালের তীব্রতা পর্যায়ক্রমে বাড়ছে। সৈকত লাগোয়া দোকানগুলো থেকে মালামাল নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

কলাপাড়া আবহাওয়া অধিদপ্তরের ইলেকট্রনিক প্রকৌশলী আব্দুল জব্বার শরীফ জানান, রেমাল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেওয়ার পর থেকেই বেড়েছে বৃষ্টি ও বাতাসের তীব্রতা। বিকেল ৪টা থেকে রাত ১টার মধ্যে উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে ঘূর্ণিঝড়টি। তাই সবাইকে নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্রে থাকতে বলা হয়েছে।

কুয়াকাটা টুরিস্ট পুলিশ রিজিওনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘এই মুহূর্তে কুয়াকাটায় অবস্থানরত সব পর্যটকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছি। সার্বিক পরিস্থিতির মোকাবিলায় টুরিস্ট পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে।’

কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রবিউল ইসলাম বলেন, ‘দুর্যোগ মোকাবিলায় পর্যাপ্ত শুকনো খাবার রাখা হয়েছে। এছাড়া মেডিকেল টিম, বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মী, ফায়ার সার্ভিস ও স্বেচ্ছাসেবকদের প্রস্তুত রাখা হয়েছে। কলাপাড়া উপজেলার ১৫৫টি আশ্রয় কেন্দ্র, ২০টি মুজিব কিল্লার পাশাপাশি কুয়াকাটার সব আবাসিক হোটেল আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।