১০:২৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪

লিবিয়া থেকে বিপদগ্রস্ত ১৫৪ জন দেশে ফিরছেন

  • প্রবাস বাংলা
  • আপডেট সময় : ০৩:৫৫:৫৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ১৯ ভিউ

প্রবাস বাংলা ডেস্ক: বাংলাদেশ দূতাবাস, লিবিয়ার সার্বিক সহযোগিতায় ত্রিপলীতে বিপদগ্রস্ত ১৫৪ জন বাংলাদেশি নাগরিককে আইওএম এর সহায়তায় অদ্য ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে দেশে প্রেরণ করা হয়েছে। প্রত্যাবাসিত অভিবাসীরা লিবিয়ার বুরাক এয়ারের UZ222 ফ্লাইটযোগে ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে আনুমানিক সকাল ০৭:০০ ঘটিকায় ঢাকায় পৌঁছাবে বলে আশা করা যাচ্ছে। দূতাবাস প্রাঙ্গণে মান্যবর রাষ্ট্রদূত ও দূতাবাসের অন্যান্য কর্মকর্তারা প্রত্যাবাসিত অভিবাসীদেরকে বিদায় জানান। এসময় লিবিয়ায় বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের সার্বিক কল্যাণ নিশ্চিত করতে দূতাবাসের বিভিন্ন পদক্ষেপ ও প্রচেষ্টা সম্পর্কে তাদেরকে অবহিত করা হয়। উল্লেখ্য, আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে লিবিয়ার বেনগাজী হতে আরেকটি ফ্লাইটে আরও দেড় শতাধিক অভিবাসীকে দেশে প্রত্যাবাসন করা হবে। এছাড়াও লিবিয়ার বিভিন্ন শহর থেকে ইতোমধ্য নিবন্ধিত অভিবাসীদের আগামী অক্টোবর মাসের মধ্যে দেশে ফেরত পাঠানোর জন্য দূতাবাস আইওএম ও স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সাথে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

দুবাই কনসাল জেনারেল কে বিদায় সংবর্ধনা দিয়েছে

লিবিয়া থেকে বিপদগ্রস্ত ১৫৪ জন দেশে ফিরছেন

আপডেট সময় : ০৩:৫৫:৫৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

প্রবাস বাংলা ডেস্ক: বাংলাদেশ দূতাবাস, লিবিয়ার সার্বিক সহযোগিতায় ত্রিপলীতে বিপদগ্রস্ত ১৫৪ জন বাংলাদেশি নাগরিককে আইওএম এর সহায়তায় অদ্য ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে দেশে প্রেরণ করা হয়েছে। প্রত্যাবাসিত অভিবাসীরা লিবিয়ার বুরাক এয়ারের UZ222 ফ্লাইটযোগে ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে আনুমানিক সকাল ০৭:০০ ঘটিকায় ঢাকায় পৌঁছাবে বলে আশা করা যাচ্ছে। দূতাবাস প্রাঙ্গণে মান্যবর রাষ্ট্রদূত ও দূতাবাসের অন্যান্য কর্মকর্তারা প্রত্যাবাসিত অভিবাসীদেরকে বিদায় জানান। এসময় লিবিয়ায় বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের সার্বিক কল্যাণ নিশ্চিত করতে দূতাবাসের বিভিন্ন পদক্ষেপ ও প্রচেষ্টা সম্পর্কে তাদেরকে অবহিত করা হয়। উল্লেখ্য, আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে লিবিয়ার বেনগাজী হতে আরেকটি ফ্লাইটে আরও দেড় শতাধিক অভিবাসীকে দেশে প্রত্যাবাসন করা হবে। এছাড়াও লিবিয়ার বিভিন্ন শহর থেকে ইতোমধ্য নিবন্ধিত অভিবাসীদের আগামী অক্টোবর মাসের মধ্যে দেশে ফেরত পাঠানোর জন্য দূতাবাস আইওএম ও স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সাথে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।